October 24, 2024, 12:14 pm

সংবাদ শিরোনাম :
৭ম আন্তর্জাতিক Flight Safety Seminar 2024 এর সমাপনী অনুষ্ঠান বিগত ১ বছরে দুবার ঝড়ে কপাল পোড়েছে কয়রা বাসির দুর্নীতিতে অভিযুক্ত তবুও নির্বাহী প্রকৌশলী শারমিনকে গাজীপুরে পদায়ন সাবেক কমিশনার হারুনের দাপটে বসত ভিটে ছড়া এক দম্পতি   খুলনা কয়রায় হামলা করে আসামি ছিনতাই, ৫ পুলিশ সদস্য আহত খুলনা পাইকগাছায় বিগত এক বছরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৪ আহত ৫৬  কয়রায় এক নারী বাসা বাড়ি কাজ করতে করতে বর্তমানে চা বিক্রি করেই স্বাবলম্বী কয়রা প্রেসক্লাবের সাংবাদিকদের সাথে পাইকগাছা উপজেলা বিএনপির সভাপতির মতবিনিময় সভা  আন্তরজাতকি এয়ারট্রাফকি কন্‌ট্রালারূক্স ডে উদযাপন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র মোহাম্মদ আতিকুল ইসলামকে গ্রেফতার

অবিনব কায়দায় চুরি, ঘাসের ভিতরে করে লোহার পাত পাচার, হাতে-নাতে ধরা মোঃ হোসেন

দুর্নীতি রিপোর্ট ডেক্সঃ কতিপয় সিবিএ নেতাদের অনুরোধে আবার চাকুরীতে বহাল রাখার চেষ্টা !!!
আবদুল হান্নান হীরা (চট্টগ্রাম) : গত ৯ অক্টোবর মেঘনা পেট্রোলিয়াম লিমিটেড এর টার্মিনাল থেকে ঘাসের ভিতর করে লোহার পাত চুরি করে নিয়ে যাওয়ার সময় দ্বায়িত্বরত সিকিউরিটির কাছে হাতে নাতে ধরা পরেন মেঘনা পেট্রোলিয়াম লিমিটেড এর কর্মরত শ্রমিক মো: হোসেন (৪৫)।তৎক্ষনাৎ দায়িত্বরত সিকিউরিটি গার্ড বিষয়টি সিকিউরিটি অফিসার আনোয়ার হোসেন জানালে তিনি জিএম অপারেশন মফিজুর রহমান কে অবগত করলে তাকে সাথে সাথে চাকুরি থেকে অব্যাহতি দেওয়ার নির্দেশনা প্রদান করেন।

এই বিষয়ে মুঠোফোনে সিকিউরিটি অফিসার আমাদেরকে জানান দীর্ঘদিন ধরে মোঃ হোসেন একই কাজ করে যাচ্ছে আমাদের চোখের আড়ালে। সে প্রতিনিয়ত ঘাস কাটার কথা বলে ঢুকে ঘাস কাটে সাথে সাথে বিভিন্ন বড় বড় লোহার পাত ঘাসের ভিতরে সুকৌশলে অবিনব কায়দায় করে বাহিরে নিয়ে যায়।

বিষয়টি প্রথমে আমাদের নজরে না আসলেও পরবর্তীতে আমরা জানতে পারি মোঃ হোসেনের কোন গরু কিংবা ছাগল নেই তাহলে ঘাস নিয়ে কি করে ? সন্দেহের ভিত্তিতে তাকে সার্চ করতে গিয়ে হাতে-নাতে ধরা পরেন মোঃ হোসেন। বিষয়টি মিডিয়ার আড়ালে থাকলেও পরবর্তীতে পুণরায় মোঃ হোসেন কে চাকুরিতে নিয়োগের জন্য কতিপয় সিবিএ নেতারা অনুরোধ করেন যাতে করে মোঃ হোসেনকে পুণরায় নিয়োগ প্রদান করা হয়।

এই বিষয়ে সম্পর্কে আমরা জিএম অপারেশন মফিজুর রহমান কে মুঠোফোনে জানতে চাইলে প্রথমে স্বীকার করলেও পরবর্তীতে অস্বীকার করে বলেন এই বিষয়ে সম্পর্কে আমি অবগত নই, আপনারা টার্মিনাল আই এম আবুল মেরাজের সাথে কথা বলেন।

আমরা একাধিকবার তাকে ফোন করলেও প্রথমে ২/৩ দিন বার রিং হলেও পরবর্তীতে ফোন বন্ধ করে রাখা হয়। শুধু তাই নয় অতীতেও একই ঘটনা বিভিন্ন শ্রমিকের সাথে হয়েছে বলে জানা গেছে। তাদেরকে তো পূণরায় নিয়োগ দেওয়া হয়নি তাহলে মোঃ হোসেনের বিষয়টি আলাদা কেন? নাকি এর পিছনে রয়েছে অন্য কোন কারণ?

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে ভাগ করুন